বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতেই ছিল। ১৯৭৫ সালে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা চালু হলে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের কাছ থেকে সরিয়ে চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির হাতে নেওয়া হয়।
বিচারপতিদের অপসারণসংক্রান্ত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় রিভিউ চেয়ে করা আবেদন পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। শুনানি শেষে আজ রোববার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এই রায় দেন। এর ফলে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল
বিচারপতিদের অপসারণ-সংক্রান্ত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় রিভিউ চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শুরু হয়েছে। আজ সোমবার সকালে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান রিভিউ শুনানি শুরু করেন। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানির জন্য কার্যতালিকায় আবেদনটি ১
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার আপিল ও ডেথ রেফারেন্স দ্রুত শুনানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এই দুই মাসে সারা দেশে কমপক্ষে ৪৯ জনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আইনজীবী ও রাজনীতিবিদেরা বলছেন, বিচারিক প্রক্রিয়া ছাড়া যেকোনো হত্যাই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং এসবের দায় সরকারকে নিতে হবে।
সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাসান চৌধুরীকে রাজধানীর আদাবর থানার একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ রোববার ঢাকা মহানগর হাকিম মেহেদী হাসান গ্রেপ্তার দেখানোর এই নির্দেশ দেন...
৩৬ জুলাই থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে কেউ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেছেন, ‘২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৩৬ জুলাই (৫ আগস্ট) পর্যন্ত চার হাজারের বেশি মানুষ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়ে
জাতীয় সংসদের সদস্যদের স্বাধীন মতপ্রকাশের জন্য সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে ফ্লোর ক্রসিংয়ের সুযোগ দেওয়ার পক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ বৃহস্পতিবার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলসহ পাঁচজনকে ঝিনাইদহ থেকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার শহরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে তাদের আটক করা হয়। পুলিশ তথ্য যাচাই–বাছাই শেষে রাত ৯টার পরে বিষয়টি জানায়।
পুনর্নিয়োগ পাওয়া ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী পদত্যাগ করেছেন। তার পুনর্নিয়োগ নিয়ে আপত্তি জানিয়ে তাকে পদ থেকে অপসারণের দাবিতে আন্দোলন করে আসছিলেন একদল আইনজীবী। আজ বুধবার আইন উপদেষ্টা বরাবর পদত্যাগপত্র দেন তিনি। গত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ও তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। তার বি
সাবেক প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এবং সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁদের স্ত্রী ও সন্তানদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত রাখতে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
সুপ্রিম কোর্টে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি হিসেবে দায়িত্ব পালনের আরও ২২৭ জনকে আইন কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ৬৬ জন ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ১৬১ জন।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের ইচ্ছা অন্তবর্তী সরকারের নেই। সংবিধানে সংগঠন ও রাজনৈতিক দল পরিচালনার যে স্বাধীনতা রয়েছে, এই সরকার সেটিতে বিশ্বাস করে। গত কর্তৃত্ববাদী সরকারের সঙ্গে জড়িতদের অন্যায়-অবিচারের বিচার আদালতের মাধ্যমে হবে। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে যে ন
প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর আজ সোমবার পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেলসহ ৬৭ জন আইন কর্মকর্তা পদত্যাগ করেছেন। সোমবার অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের একটি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তাদের পদত্যাগপত্র আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, দুর্নীতির প্রচলিত ধারণায় অর্থনৈতিক লেনদেনকে বোঝালেও, বুদ্ধিবৃত্তিক দুর্নীতি ডিনামাইটের চেয়েও ধ্বংসাত্মক, অ্যাটম বোমার চেয়েও ভয়াবহ, ক্যানসারের চেয়েও মরণঘাতী। আপনার পূর্বসূরিদের সেই মরণঘাতী দুর্নীতির কারণে দেশ আজ গণতন্ত্রহীন, মানুষ অধিকারহীন, গণমাধ্যমের কণ্ঠর
আপিল বিভাগের মতো হাইকোর্ট বিভাগেও সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
নব নিযুক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মো.আসাদুজ্জামান বলেছেন, অ্যাটর্নি জেনারেল কোনো দলের না, রাষ্ট্রের। আমার দায়িত্ব হলো এই রাষ্ট্রের জনগণের পক্ষে অবস্থান নেওয়া। দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে সরকার আসছে তারা এই রাষ্ট্রের জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য এসেছে।